আল-আকসা মুসলিমদের কাছে কেন গুরুত্বপূর্ণ?

আল-আকসা মুসলিমদের কাছে কেন গুরুত্বপূর্ণ?

ডেস্ক রিপোর্ট
13:46:00 | 2024-11-02

Text

ইসলামে আল-আকসা মসজিদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। প্রথম দিকে মুসলমানরা এই স্থানকে কিবলা (দিক) হিসেবে ব্যবহার করত। হিজরতের পরে কুরআনের আয়াত অবতীর্ণ হওয়ায় এর পরিবর্তে কাবা নতুন কিবলা হয়। মসজিদ আল কিবলাতাইনে নামাজের সময় এই আয়াত নাজিল হয়।

আমাদের প্রথম কিবলা হচ্ছে আল-আকসা। অর্থাৎ, সর্বপ্রথম আমরা আল-আকসার দিকে সিজদাহ দিতাম পরবর্তীতে আল্লাহর নির্দেশে পবিত্র কা'বা শরীফের দিকে সিজদাহ করার হুকুম এসেছে। ইসলামের ইতিহাসের অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সংঘটিত হয়েছে এই মসজিদকে ঘিরে এবং কেয়ামতের আগে অসংখ্য বিস্ময়কর ঘটনা সংঘটিত হবে এই মসজিদ ও তার আশপাশের অঞ্চলে।

মসজিদুল আকসা আমাদের অনুপ্রেরণার নাম। মসজিদুল আকসার কথা ভাবলেই আমাদের স্মৃতিপটে ভেসে ওঠে খলিফা ওমর রা. ও সালাহুদ্দীন আইয়ুবীর গৌরবোজ্জ্বল বিজয়ের ইতিহাস।

কেনো ভালোবাসবো আল-আকসাকে

প্রথম কিবলা: মসজিদুল আকসা আমাদের প্রথম কিবলা। ইসলামের প্রাথমিক পর্যায়ে রাসূল সা. ওপর যখন নামাজ ফরয হয়, তখন তিনি ও সাহাবীরা মসজিদুল আকসার দিকে ফিরে নামাজ আদায় করতেন। মদীনায় হিজরতের পরও ষোল/সতেরো মাস পর্যন্ত মুসলমানদের কিবলা ছিল মসজিদুল আকসা। পরবর্তীতে রাসুল সা. এর আকাঙ্ক্ষার প্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ )

* কুরআনে মসজিদুল আকসা এবং আশপাশের এলাকাকে পবিত্র ও বরকতময় ভূমি হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়েছে।

• মেরাজের সূচনাস্থল: ইসরা ও মেরাজের সফর রাসুল সা. এর জীবনের বিস্ময়কর ঘটনা ও আল্লাহর নিদর্শন। বায়তুল্লাহ থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত ভ্রমণকে ইসরা এবং মসজিদুল আকসা থেকে ঊর্ধ্বাকাশের ভ্রমণকে বলা হয় মেরাজ। সেই হিসেবে রাসুল সা. এর মেরাজের সূচনা হয়েছিল মসজিদুল আকসা থেকে। এ কারণে বলা যায়, মসজিদুল আকসা রাসুল (সা.)-এর মেরাজের সূচনাস্থল।

• নবী-রাসূলদের স্মৃতির স্মারক: আল্লাহ তা'আলা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন পবিত্র ভূমি আল-আকসায়, তাছাড়াও অনেক নবী-রাসুল এমন ছিলেন, যারা ভিন্ন অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেছেন, পরবর্তীতে আল্লাহর আদেশে এই মসজিদের জনপদে হিজরত করেছেন। শুধু তাই নয়, মসজিদুল আকসার আশেপাশে নবী-রাসুলদের যত কবর আছে, অন্য কোনো অঞ্চলে এত কবর পাওয়া যায় না।

• মসজিদুল আকসার উদ্দেশ্যে ভ্রমণ ইবাদত: এই পৃথিবীতে তিনটি মসজিদ ব্যতীত যত মসজিদ আছে, ইসলামের চোখে সবই সমান। সেই তিনটি মসজিদ হলো ১/বায়তুল্লাহ। ২/মসজিদে নববী। ৩/ মসজিদুল আকসা। এই তিনটি মসজিদের পর পৃথিবীতে আর কোনো মসজিদের একটির ওপর অপরটির ফজিলত নেই। এমনকি কোনো মসজিদকে গুরুত্বপূর্ণ ভেবে সোয়াবের নিয়তে ভ্রমণ করাও জায়েজ নেই। তবে হ্যাঁ, উল্লিখিত তিনটি মসজিদকে বরকতময় ভেবে সে উদ্দেশে ভ্রমণ করা সওয়াবের কাজ। এটাও মাসজিদুল আকসার একটি বৈশিষ্ট্য।

রাসুল সা. বলেছেন : মাসজিদুল হারাম, মাসজিদুর রাসুল এবং মাসজিদুল আকসা এই তিনটি মাসজিদ ব্যতীত অন্য কোনো মসজিদে (সালাতের) নিয়তে সফর করা যাবে না।)

• এক রাকাতে আড়াইশ রাকাতের ছওয়াব: মসজিদুল আকসা এতটাই বরকতপূর্ণ এবং ফজিলতময় স্থান যে, সেখানে কেউ এক রূপগঞ্জ)

• গুনাহ মাফের স্থান: মসজিদুল আকসার একটি বৈশিষ্ট্য হলো, এটি গুনাহ মাফের জায়গা। কেউ যদি নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদুল আকসায় গমন করে, তবে আল্লাহ তার গুনাহ মাফ করে দেন। মসজিদুল আকসা নির্মাণকাজ শেষ করার পর সুলাইমান আলাইহিস সালাম আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলেন, "যে ব্যক্তি এই মাসজিদে সালাত আদায়ের জন্য আসবে, সে যেন গুনাহ থেকে ঐভাবে নিষ্পাপ হয়ে যায়,যেনো সদ্যভূমিষ্ট সন্তানের ন্যায়"।

আর নবী মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন যে, মহান আল্লাহ তার নবী সুলাইমান আ. )

• ইয়াজুজ-মাজুজের ধ্বংসস্থল: কেয়ামতের বড় বড় প্রসিদ্ধ দশটি আলামতের একটি হলো ইয়াজুজ-মাজুজের আবির্ভাব। এই ইয়াজুজ-মাজুজ ধ্বংস হবে মসজিদুল আকসা-পার্শ্ববর্তী একটি পাহাড়ে।

• দাজ্জাল থেকে মুক্ত: কেয়ামতের আগে দাজ্জাল যখন গোটা পৃথিবী জুড়ে তাণ্ডব চালাবে এবং দুর্বল ঈমানদারেরা দলে দলে দাজ্জালের ফেতনায় আপতিত হবে, সেই কঠিন সময়েও মসজিদুল আকসা থাকবে দাজ্জালের ফেতনা থেকে মুক্ত। এ ব্যাপারে রাসুল সা. বলেছেন - দাজ্জাল চারটি মাসজিদে প্রবেশ করতে পারবে না: মসজিদুল হারাম, মসজিদুন নববী, মসজিদুত তুর এবং)

ইহুদীদের ফিলিস্তিনে আগমন

খলীফা দ্বিতীয় আব্দুল হামীদের শাসনামলের শুরুতে (১২৯৩-১৩২৮ হিজরী/ ১৮৭৪-১৯০৯ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত) রাশিয়ায় চরম ইহুদী নির্যাতন হয়। খলীফা এ ব্যাপারে খুব কঠোর ছিলেন যে, ইহুদীরা কিছুতেই ফিলিস্তিনে বসবাস করতে পারবে না। তখন ইংল্যান্ড ও ফ্রান্স সুলতান আব্দুল হামীদকে রাশিয়া থেকে বিতাড়িত ইহুদীদের গ্রহণ করতে বাধ্য করে। নানা কারণে তিনি ইহুদীদের মেনে নিতে বাধ্য হন। পরবর্তীতে আমেরিকার রাষ্ট্রদূত ফিলিস্তিনে ইহুদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য হস্তক্ষেপ শুরু করে। তখন সুলতান আব্দুল হামীদ সেই ঐতিহাসিক উক্তি করেন, ‘যতদিন উসমানী খেলাফত থাকবে, ততদিন ফিলিস্তিনে ইহুদীরা ঠাঁই পাবে না।

১২৯৯ হিজরী/১৮৮২ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটেন মিশর দখল করে নেয়। ফিলিস্তিন থেকে মিশরকে আলাদা করে ফেলে। খলীফা আব্দুল হামীদের আমলেই ‘তুর্কী যুব সংঘ’ গড়ে ওঠে। যারা ছিল ধর্মহীন, লালন করত জাতীয়তাবাদী ধ্যান-ধারণা। "ঐক্য ও প্রগতি" নামে তাদের ছিল সামরিক বাহিনী।

১৯০৯ সালে "ঐক্য ও প্রগতি সংঘ" সুলতান আব্দুল হামীদকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেয়। নামকাওয়াস্তে খলীফার আসনে বসানো হয় পঞ্চম মুহাম্মাদকে।

১৯১৪-১৯১৮খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রথম বিশ্বযুদ্ধে "ঐক্য ও প্রগতি" নামক সংঘটি উসমানী খেলাফতকে যুদ্ধের মুখে ঠেলে দেয়। যার হাত ধরে ১৯২৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে খেলাফতের পতন ঘটে।

[তথ্যসূত্র : কাসাসুল কুরআন, হিফজুর রহমান সিহারবী রাহ.; কিসসাতু ফিলিস্তিন, রাগিব সারজানি; আকসা কে আঁসু, আবু লুবাবা শাহ মানসূর; আলজাজিরা, উইকিপিডিয়া ও অন্যান্য]

ইহুদীরা কেনো ফিলিস্তিন দখল করতে চায়?

আপনারা জানলে অবাক হবেন, তাদের একটি পরিকল্পনার নাম সাহয়ূনিয়্যাহ, যাকে ইংরেজিতে জায়োনিজম বলে। অর্থাৎ ইহুদীরাই গোটা বিশ্ব শাসন করার অধিকার রাখে। আর ইহুদীদের কেন্দ্র হবে আল-আকসা। সেখান থেকে আশপাশের অঞ্চলে আক্রমণ করে করে সাম্রাজ্য বিস্তার করা হবে। এভাবে ওরা পুরো বিশ্ব শাসন করবে।

এ বিবেচনায় প্রথমে ওরা সেখানে কিছু জমি খরিদ করতে আরম্ভ করে। যাতে ইহুদীদের সেখানে এনে এনে ঘাঁটি তৈরি করা যায়। কোনো ইহুদী যদি আমাদের অঞ্চলে জমি কিনতে চায় তাহলে তো শরীয়তের মাসআলায় তাতে নিষেধ নেই, কিন্তু ওদের ষড়যন্ত্রমূলক পরিকল্পনা ছিল গোটা বিশ্ব থেকে ইহুদীদের এনে এ অঞ্চলে একটি ইসরাইলী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। তারপর আশপাশের এলাকাজুড়ে তা আরো সম্প্রসারণ করা। সেই পরিকল্পনাকে তারা ‘গ্রেটার ইসরাইল’ নামে অভিহিত করে, সেই গ্রেটার ইসরাইলের একটি পরিকল্পনা হচ্ছে, সীমান্ত বিস্তৃত করতে করতে মসজিদে নববী পর্যন্ত পৌঁছানো, নাউযুবিল্লাহ। এরপর মূল টার্গেট হল, পুরো বিশ্ব শাসন করা।

হামাস কারা? বর্তমানে ফিলিস্তিন যুদ্ধে কেনো হামাস কে সমর্থন করবো?

দীর্ঘদিন যাবৎ ইহুদীদের হাতে নির্যাতিত, অত্যাচারিত মুসলিম জনগোষ্ঠীর মধ্য থেকে প্রতিবাদী এক স্বাধীনতাকামী যোদ্ধা-গোষ্ঠী, যারা তাদের দখলকৃত ভূমি স্বাধীন করতে চায়। বাংলা ভাষায় যাদেরকে বলা হয় মুক্তিযোদ্ধা, শরিয়তের ভাষায় তারা মুজাহিদীন।

(মুজাহিদদের সহযোগিতা করা বিশ্বের সর্বস্তরের মুসলমানদের সামর্থ্য ও সাধ্যানুযায়ী সাহায্য করা ঈমান। কেউ যদি এতে সঙ্কোচবোধ করে, মনে করতে হবে তার ঈমানের ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে।

মুসলিমগণ একে অপরের ভাই, কোনো মুসলিম অপর ভাইয়ের ওপর জুলুম করতে পারে না, তাকে শত্রুর মোকাবেলায় সহায়তা না করে সঙ্গহীন একা ছেড়ে

ইসরায়েলের পক্ষে সবচেয়ে বেশী কে সহযোগিতা করছে?

ইসরায়েলী বা ইহুদিদের সবচেয়ে বেশি প্রকাশ্য সমর্থন করছে পশ্চিমারা অর্থাৎ আমেরিকাসহ সমজাতীয় রাষ্ট্রগুলি। তাদের প্রধান শত্রু ইসলাম, তারা কখনো তাদের উপর মুসলমানদের কর্তৃত্ব চায় না, ফলে কোনো রাষ্ট্রে ইসলাম বিজিত হোক তা মোটেও চায় না। ইতিহাসের গ্রহণযোগ্য গ্রন্থ দেখলে বুঝতে পারবেন।পূর্ব যুগ থেকেই তারা শান্তির পোশাক পড়ে, চালিয়ে আসছে মুসলমানদের উপর অমানবিক জুলুম, নির্যাতন, অত্যাচার।

যখন তাদেরকে বলা হয়, তোমরা পৃথিবীদের ফাসাদ সৃষ্টি করো না, তখন তারা বলে আমরাই তো শান্তি প্রতিষ্টাকারী। মনে রেখো এরাই ফাসাদকারী, কিন্তু এই উপলব্ধি সুতরাং, আজ পৃথিবীতে যারা অশান্তি, অরাজকতা সৃষ্টি করে। নিজেদের শান্তিকামী দাবী করছে তারা এ যুগে নতুন নয়, তাদের পূর্বসূরিরা নবী(সা.) এর যুগেও এরকম ফাসাদ করতো।

আমেরিকা যে মুসলমানদের স্বাধীনতার বিরূদ্ধে তার জ্বলন্ত প্রমাণ হচ্ছে, ইসরায়েলের জন্য এতো মায়াকান্না, তাহলে কেনো তাদের মতো মহাদেশের মধ্যে কিছু অংশ ইহুদিদের জন্য নির্ধারণ করে না? কেনোই বা তাদের তুলনায় ফিলিস্তিনের মতো ছোট রাষ্ট্রেই ইহুদীদের অবৈধ দখলে সহযোগিতা করছে? মূলত মুসলমানদের বিরুদ্ধে যে-ই অবস্থান নিক না কেনো, তারা তাদের পক্ষে সমর্থন আমেরিকার থাকবেই।

মুসলমান হিসেবে আমাদের করণীয়: * শরীয়তের ভাষায় ত্বাকওয়ার হুকুম হচ্ছে- হামাসের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে জিহাদ করা। গোটা মুসলিম উম্মাহকে সম্বোধন করে বলছে-

তোমাদের কী হয়ে গেল যে, তোমরা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ কর না এবং নির্যাতিত লোকদের পক্ষে? যারা এই দুআ করছে যে, আয় আল্লাহ! আমাদের সেই বসতি থেকে উদ্ধার করুন, যার অধিবাসী জালেম। আর আপনি আমাদের জন্য কোনো সাহায্যকারীর ব্যবস্থা করে দিন।❞ (সূরা নিসা ৪/৭৫)

আজ এই আয়াতটি গাজার মুসলমানদের চিত্রায়ণ করছে। আজ তারা নির্যাতিত, নিষ্পেষিত। তারা দুআ করছে,হে আল্লাহ, আমাদের এই মুসিবত থেকে উদ্ধার করুন। কুরআন বলে যে, হে মুসলিমরা! তোমরা তাদের পক্ষে কেন জিহাদে আল্লাহ তা'আলা বলেদিয়েছেন-

আল্লাহ তা'আলা উনার বান্দাদের কে সাধ্যের বাহিরে কখনো পাকড়াও করবেন না অর্থাৎ, আল্লাহ সবসময় দেখবেন সাধ্যের ভিতরে আমরা কতটুকু প্রচেষ্টা করেছি।

সামর্থ্যের ভিতরে কেউ যদি কোনো কিছু না করে তাহলে শরীয়তের বিধান:

মানুষ যদি কোনো অত্যাচারীকে অত্যাচারে লিপ্ত দেখেও তার দু-হাত চেপে ধরে তাকে প্রতিহত না করে, তাহলে আল্লাহ তাআলা অতি শীঘ্রই তাদের সকলকে তার ব্যাপক শাস্তিতে নিক্ষিপ্ত

অর্থাৎ, ব্যাখাগত দিক দিয়ে, শরীয়ত অনুসরণে ত্রুটি কিংবা অলসতা করা, সরাসরি বিমুখতা প্রদর্শন না করলেও, ছলে-বলে-কৌশলে শরীয়তের বিধি-বিধানকে পাশ কাটিয়ে মনচাহি জীবন যাপন করা হয়, জেনেও না জানার ভান করে আল্লাহ ও রাসূলের আদেশ-উপদেশকে উপেক্ষা করা হয়, তবে

সেই ব্যক্তি অপেক্ষা বড় জালেম আর কে হতে পারে, যাকে তার প্রতিপালকের আয়াতসমূহের মাধ্যমে উপদেশ দেওয়া হলে সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং নিজ কৃতকর্মসমূহ ভুলে যায়?❞

Text
টুঙ্গিপাড়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে শীতবস্ত্র ও শিক্ষা অনুদান বিতরণ
Text
উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন
Text
জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের আত্মপ্রকাশ
Text
অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার গুঞ্জন, মুখ খুললেন সোনাক্ষী
Text
কালোজাদুতে সন্তানের মৃত্যু, ১৮০ জনকে হত্যা গ্যাংস্টার বাবার
Text
প্রথম দিনেই ২০০ কোটি রুপি পুষ্পার
Text
আদরের ছলে প্রেমিকের চোখ বেঁধে বিশেষ অঙ্গ কাটলেন তরুণী!
Text
আপিলে হেরে যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধের পথে টিকটক
Text
এবার সালমানকে সরাসরি হত্যার হুমকি
Text
শীতে কোন ত্বকে কেমন তেল মাখবেন? যা বলছেন রূপবিশেষজ্ঞ
Text
মায়ের আবেদনে পুত্রের জেল!
Text
জাতীয় ঐক্যের ডাক দিলেন ড. ইউনূস
Text
আগরতলায় বাংলাদেশের কনস্যুলার সার্ভিস বন্ধ ঘোষণা
Text
যেসব মামলায় দেশে ফেরায় বাধা তারেক রহমানের
Text
যে কারণে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার সব আসামি খালাস
Text
ইসকন ইস্যুটি ‘সর্বোচ্চ প্রায়োরিটি’ দিচ্ছে সরকার, হাইকোর্টকে রাষ্ট্রপক্ষ
Text
গোপালগঞ্জে রেস্টুরেন্ট থেকে এক ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ
Text
অবশেষে জামিন পেলেন কোটালীপাড়ার দিনমজুর জামাল মিয়া
Text
কোটালীপাড়ায় ৩ পাখি শিকারীকে সাজা দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত
Text
কোটালীপাড়ায় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
Text
মাতৃহারা শিশু সাজ্জাদের আকুতি- আমরা এখন কিভাবে বাঁচবো?
Text
মুনতাহার শোকে কাঁদছে সারা দেশ
Text
টুঙ্গিপাড়ায় দিদার হত্যা মামলা:
Text
ট্রাম্প ফের প্রেসিডেন্ট
Text
ইবি শিক্ষার্থী নওরিন হত্যা : অধিকতর তদন্তে পিবিআই
Text
কর্মসূচি সফল করতে আ.লীগের বার্তা
Text
শপথ নিতে ডাক পেলেন যারা
Text
টুঙ্গিপাড়ায় মূল্য তালিকা না থাকায় ৯ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
Text
ড. ইউনূসসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে অভিযোগ
Text
ভারতকে সরিয়ে দিয়ে বাংলাদেশ থাকতে পারবে না, তার অস্তিত্ব থাকবে না।
Text
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘোষণা, কঠোর বার্তা উপদেষ্টা আসিফের
Text
পাকিস্তানে রেলস্টেশনে বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ২৪
Text
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে’ সমবেত হওয়ার ডাক আওয়ামী লীগের
Text
সেন্ট মার্টিনের বাসিন্দাদের আত্মীয়রাও যেতে পারছে না দ্বীপে
Text
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতদের ৭০ শতাংশ নারী ও শিশু
Text
পরিত্যক্ত ভ্যানে মিললো ১১ জনের মরদেহ
Text
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
Text
আদানিকে ১৭ কোটি ডলার পরিশোধ
Text
গাজা-লেবাননজুড়ে ইসরাইলি বিমান হামলায় শতাধিক নিহত
Text
মেক্সিকোতে গাড়িতে মিলল ২ শিশুসহ ১১ জনের লাশ
Text
মেক্সিকোতে গাড়িতে মিলল ২ শিশুসহ ১১ জনের লাশ
Text
বাংলাদেশে ব্যবসা কমিয়ে আনছে আদানি
Text
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায়
Text
দেশ ছাড়তে চায় ৫৫% তরুণ-তরুণী
Text
অপু বিশ্বাস ও হিরো আলমের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা
Text
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প
Text
টুঙ্গিপাড়ায় কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
Text
হোয়াইট হাউসে ফিরলেন ট্রাম্প
Text
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন
Text
চাল আমদানি শূন্য, কমেছে গমও
Text
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো সাজেক
Text
এলপি গ্যাসের দাম নির্ধারণ আজ
Text
ফিলিস্তিনি
Text
ইসলামি মহাসম্মেলন:
Text
প্রতিদিন ডিম খাওয়া ভালো না মন্দ
Text
১৪ হাসপাতাল থেকে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার নাম বাদ
Text
হামলার ভয়ে সফর বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
Text
তরুণদের পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখতে বললেন প্রধান উপদেষ্টা
Text
শেখ হাসিনাকে ভারতে আশ্রয় দেয়ায় তোপের মুখে মোদী!
Text
৭ নভেম্বরের পর বিদ্যুৎ বন্ধের আল্টিমেটাম আদানির
Text
সার্চ কমিটির প্রথম বৈঠক, যে সিদ্ধান্ত হলো
Text
শেষ মুহূর্তের গোলে মেসি-সুয়ারেজদের হার
Text
দরকার পড়লে এমন মানুষের মুখোশ খুলে দেব : কর্ণিয়া
Text
আজ জেলহত্যা দিবস
Text
ইসরাইলের অভ্যন্তরে ১৪০টিরও বেশি রকেট ও ড্রোন হামলা
Text
উঠছে নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ ধরার অপেক্ষায় জেলেরা
Text
নর্থ ক্যারোলাইনায় শেষ মুহূর্তের প্রচারে ট্রাম্প-হ্যারিস
Text
আল-আকসা মুসলিমদের কাছে কেন গুরুত্বপূর্ণ?
Text
কে হতে চলছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট?
Text
ইসরায়েলি বর্বরতায় প্রাণ গেল ৫০ শিশুসহ ৮৪ ফিলিস্তিনির
Text
বাজারে পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধের প্রভাব নেই
Text
জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি: সভা, সমাবেশ ও বিক্ষোভ নিষিদ্ধ
Text
টুঙ্গিপাড়ায় বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি
Text
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের অনেকেই আজীবন ক্ষমতায় থাকতে চান: মেজর হাফিজ
Text
টুঙ্গিপাড়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
Text
টুঙ্গিপাড়ায় ৫০ জন জেলের মাঝে চাল বিতরণ
Text
টুঙ্গিপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশক নিধন অভিযান শুরু
Text
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা দিদার হত্যা মামলায় টুঙ্গিপাড়া আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গ্রেপ্তার
Text
টুঙ্গিপাড়ায় প্রতিটি পূজামণ্ডপে কঠোর নিরাপত্তা-নতুন ওসি
Text
টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে
Text
শেখ হাসিনার এপিএস লিকুর আত্মীয়ের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করলেন কালু
Text
বঙ্গবন্ধুকে যারা অপমান করেছে তারা দেশ ও জাতির শত্রু -জুনেদ গনি
Text
টুঙ্গিপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান সহ ৬১ আ.লীগ নেতা কর্মীর নামে মামলা
Text
নিউজ করে আমার কিছুই ছিড়তে পারবেন না- সাংবাদিকদের কথিত চিকিৎসক
Text
টুঙ্গিপাড়ায় খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে বিএনপির দোয়া মাহফিল
Text
টুঙ্গিপাড়ায় টিন কেটে এক রাতে ৪ দোকানে চুরি
Text
টুঙ্গিপাড়ায় ২৪ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ফিল্টার বিতরন
Text
আর্জেন্টিনা বনাম কলাম্বিয়া ফাইনাল ম্যাচে কলাম্বিয়ান দর্শকদের জন্যই ম্যাচ শুরু হতে দেরি
Text
পিতার বাল্যকালের স্কুলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভ্যার্থনা জানাতে অপেক্ষায় শিশুরা
Text
টুঙ্গিপাড়ায় বিনামূল্যে ল্যাপটপ পেলেন ৮০ জন নারী
Text
বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সচিবের শ্রদ্ধা
Text
টুঙ্গিপাড়ায় রিমালে ক্ষতিগ্রস্তদের ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহায়তা
Text
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের লক্ষ্যই মানুষের কল্যাণে কাজ করা- দুর্যোগ মহাপরিচালক
Text
রাজস্ব খাত হতে বেতন—ভাতার দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশের সকল মডেল মসজিদের ইমাম ও মুয়াজ্জিনগণ
Text
বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে নবনিযুক্ত সেনাপ্রধানের শ্রদ্ধা
Text
কাশিয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক সদস্য ডাঃ হুমায়ূন কবীরের বিনামূল্যে এন্টিভেনম সরবরাহ
Text
আওয়ামী লীগের বড় অর্জন স্বাধীনতা লাভ- কামাল হোসেন
Text
বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের শ্রদ্ধা
Text
প্রেসক্লাব টুঙ্গিপাড়ার সহ-সভাপতি মাহবুব বহিষ্কার
Text
টুঙ্গিপাড়ায় ইজিবাইক চালক আরমান হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
Text
জাতির পিতার সমাধিতে ফায়ার সার্ভিসের ডিজির শ্রদ্ধা নিবেদন
Text
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে এলজিইডি’র অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর শ্রদ্ধা
Text
অধ্যক্ষের স্ত্রীর নিয়োগ রেজুলেশনে স্বাক্ষর না দেয়ায় সভাপতিকে মারধর
Text
দুবাইয়ে চালু হচ্ছে এয়ার টেক্সি, ঘণ্টায় গতি ৩২০ কিলোমিটার
Text
এই রেডিও শো শারজাহ শাসক এবং বাসিন্দাদের মধ্যে একটি 'সরাসরি লাইন'
Text
খরচ বাড়লেও আমিরাতের ব্যবসায়ীরা রমজানে পণ্যের দাম বাড়াবেন না
Text
সৌদি আরবে রোজা শুরু সোমবার
Text
সংযুক্ত আরব আমিরাতের নতুন আকর্ষণ শারজাহতে ঝুলন্ত উদ্যান খোলা হয়েছে
Text
টুঙ্গিপাড়ায় জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস পালিত
Text
৭০০ খুদে শিক্ষার্থীদের কণ্ঠে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ
Text
বঙ্গবন্ধু সমাধিতে নবনিযুক্ত সিজিএ এর শ্রদ্ধা
Text
বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে জাতীয় প্রেসক্লাব ও আগরতলা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধা
Text
টুঙ্গিপাড়ায় খেলা দেখে বাড়ি ফেরা হলো না ছাত্রলীগ নেতার।
Text
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর দেওয়ার নামে লক্ষ্য আত্মসাৎ
Text
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষে সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন আফরোজা খন্দকার
Text
বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরীর শ্রদ্ধা
Text
টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর শ্রদ্ধা
Text
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে সংসদ সদস্য মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিমের শ্রদ্ধা
Text
বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে এ.কে. আজাদের শ্রদ্ধা
Text
দেড়হাজার নেতাকর্মী নিয়ে টুঙ্গিপাড়ায় সাভারের এমপি
Text
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা
Text
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা
Text
গোপালগঞ্জ- ৩ আসন টুঙ্গিপাড়াতে নির্বাচনী প্রচারণায় ঢাকা মহানগরের কার্যকরী সদস্য আফরোজা খন্দকার।
Text
আমার রক্তের ভিতরেই খেলাধুলা--মাশরাফি
Text
বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে খুলনা ৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর শ্রদ্ধা
Text
খেলা ও রাজনীতি একটা আরেকটাকে সাহায্য করবে: সাকিব
Text
প্রার্থিতা ফিরে পেয়েই টুঙ্গিপাড়া গেলেন মাহিয়া মাহি
Text
যৌতুকের টাকা না পেয়ে বিয়ের আসর থেকে চলে গেলেন বর
Text
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে
Text
গোপালগঞ্জ ৩ আসনে শেখ হাসিনার পক্ষে নির্বাচনী ফরম সংগ্রহ করেন টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ
Text
বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে নির্বাচন কমিশনারের শ্রদ্ধা
Text
গোপালগঞ্জে বাস-ট্রলির মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
Text
ফ্রেন্ডস অব হিউম্যানিটি অ্যাওয়ার্ড পেলেন কবি মেহেবুব হক
Text
দেশজুড়ে বিজিবি মোতায়েন
Text
৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচন
Text
টুঙ্গিপাড়ায় ৫০০ গ্রাম গাঁজাসহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
Text
টুঙ্গিপাড়ায় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ
Text
দেশে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল আরও ৮ জনের
Text
বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান